Posts

Showing posts from 2016

Not heal diseases, homeopathic treatment

Image
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় রোগ সারে না। এই চিকিৎসার নেই কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি, ঘোষণা করে সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বন্ধ করে দিল ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস।  আপাতত এই নির্দেশ লঘু হবে শুরু ইংল্যান্ডের উত্তর দিকের কিছু এলাকায়। ব্রিটিশ নাগরিকরা অসুস্থ হলে তাঁদের বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে সরকারি সংস্থা ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস।  গ্রেট ব্রিটেনের তিনটি দেশ, ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও ওয়েলস ছাড়াও নর্দান আয়ারল্যান্ডেও রয়েছে এই সংস্থা। তবে প্রত্যেকেই কাজ করে স্বাধীন ভাবে। তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিকল্প আধুনিক চিকিৎসা হিসাবে প্রচার করা হলেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আসলে কোনো রোগ সারে না। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মূল ভাবনা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ব্রিটিশ চিকিৎসকরা। তাঁদের মতে, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মূল ভাবনা হলো, কোনো রোগীর উপসর্গের মাত্রা বাড়িয়ে দিলে সেই রোগ সেরে ‌যায়। ‌যেমন কারও শর্দি হলে তার নাক ও চোখ দিয়ে পানি পড়ে। তাকে ‌যদি চোখের তলায় পেঁয়াজের রস লাগাতে বলা হয় তবে তার পানি পড়া আরও বেড়ে ‌যাবে। সে ক্ষেত্রে পানি সর্দির উপশম হবে।

পিঁপড়া মোটা হয় না, কেন ?

Image
পিঁপড়া অধিকাংশ পোকামাকড়ের শরীরেই তো চর্বি জমে। তাই তাদের মোটা হতেও দেখা যায়। তাহলে পিঁপড়ার শরীরে কেন চর্বি জমে না? অন্তত তাদের কাঠামো দেখে তো বোঝা যায় না যে তারা মোটা হয়। অথচ এরাও কিন্তু প্রচুর পরিমাণে খাবার খায়। একটা পিঁপড়ার কাছে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত ক্যালরি মজুত থাকলে সেটা নিশ্চয়ই তার সঙ্গী বা পরিবারকে ভাগ দেয় না! তাহলে এত খেয়েও পিঁপড়া মোটা হয় না কেন? সেটা কি তাহলে কোনো জাদুমন্ত্রের বলে? না, সেটা জাদুমন্ত্রের কোনো কারসাজি নয়। এটা তাদের গঠন-প্রক্রিয়ারই অংশ। সাধারণত কোনো প্রাণী খাবার খাওয়ার পর সেটা তার পাকস্থলীতে জমা হয়। সেখান থেকে চর্বিটা তার গায়ে জমে তাকে মোটা হতে সাহায্য করে। কিন্তু পিঁপড়ার পাকস্থলী কাটা থাকে। এতে পিঁপড়া খাবার খাওয়ার পর সেটা পরিপাকতন্ত্রে যাওয়ার আগেই আলাদাভাবে সংরক্ষণ করে। পিঁপড়া যখন খায়, তখন সে তার শারীরিক চাহিদার বাইরেও একবারে প্রচুর খাবার তার পরিপাকতন্ত্রের ভেতরে জমা করে। যখন খিদে পায়, তখন জমানো খাবার থেকে কিছুটা খেয়ে নেয় । To know more about health ; Click here

কোনটি ভালো— ফার্মের ডিম নাকি দেশি ডিম?

Image
ফার্মের ডিম ডিম একটি পুষ্টিকর খাদ্য। একটি ডিমের গড় ওজন ৬০ গ্রাম। ডিমের সাদা অংশের ১১ ভাগ ও কুসুমের ১২ ভাগই হচ্ছে প্রোটিন। একটি ডিমে ৬ গ্রাম করে প্রোটিন ও ফ্যাট থাকে। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম ৩০ মিলিগ্রাম, লোহা ১ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম, খনিজ পদার্থ ৮ গ্রামসহ দেহ গঠনের জন্য একটি ডিমে রয়েছে আটটি অ্যামাইনো এসিড। মোটকথা, ডিম একটি উচ্চ খাদ্যমূল্যসম্পন্ন খাদ্য। ডিমে ভিটামিন সি বাদে অন্য সব ভিটামিন রয়েছে।  সন্দেহাতীতভাবে পুষ্টিকর প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও এই ডিম নিয়ে অনেক কুসংস্কার রয়েছে। তেমনি একটি ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত রয়েছে ফার্মের ডিম নিয়ে। অনেকেই মনে করেন, ফার্মের ডিম খেলে দেহের ক্ষতি হবে। দেশি ডিমই তাঁদের পছন্দ। কিন্তু বাস্তবে ঘটনাটি একেবারেই উল্টো। ফার্মে হাঁস-মুরগির বিজ্ঞানসম্মত রক্ষণাবেক্ষণ হয় বলে এদের ডিমের পুষ্টিমূল্য অনেক বেশি, দামেও কম। এদের কুসুমের রং ফ্যাকাসে। কারণ, ফার্মের হাঁস-মুরগিকে সরাসরি ভিটামিন এ খাওয়ানো হয়। অন্যদিকে দেশি মুরগিরা যেসব শস্যদানা ও শাকসবজি খুঁটে খায়, তা থেকে ভিটামিন এ’র প্রাক অবস্থা, অর্থাৎ ক্যারোটিন তারা পায়। এই ক্যারোটিন টকটকে লালাভ হলুদ রঙের। এই ক্য

স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে ঘরোয়া সাত উপায়

Image
নারীদের একটি প্রচলিত রোগ হলো স্তন ক্যানসার   অফিস ও ঘরের কাজ—সব মিলিয়ে বর্তমান সময়ের অনেক নারীই বেশ ব্যস্ততার মধ্যে সময় পার করেন। এই ব্যস্ততার মাঝে হয়তো নিজের যত্ন নেওয়ার কথাটাই ভুলে যান। তবে নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া প্রত্যেক নারীর প্রথম গুরুত্ব হওয়া উচিত। বর্তমানে নারীদের একটি প্রচলিত রোগ হলো স্তন ক্যানসার। বলা হয়, প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। স্তন ক্যানসার এমন একটি রোগ, যা প্রতিরোধ করা যায়। এ ছাড়া কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশিত হয়েছে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন। হলুদ হলুদ রান্নাঘরে সহজেই পাওয়া যায়। হলুদ ক্যানসার কোষ বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। একে দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় রাখুন। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির মধ্যে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে খান। পালংশাক পালংশাকের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লুটেইন শুধু স্তন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে না, এটি অন্যান্য ক্যানসার প্রতিরোধেও কাজ করে। রসুন স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে রসুন একটি চমৎকার ঘরোয়া উপাদান। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। রসুন